অজ্ঞাত নম্বর থেকে তাঁর মুঠোফোনে এক তরুণীর কল আসে। এরপর থেকে নিয়মিত
কথা হতে থাকে দুজনের। একসময় দেখা হয়, ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। দুজন একসঙ্গে ঘোরাঘুরি
করেন। একসঙ্গে বসবাস করেন ২১ দিন। একদিন গভীর রাতে নির্জন স্থানে
ছুরিকাঘাত করে ওই তরুণীকে হত্যা করেন তিনি। দেড় বছর আগে ঘটনাটি ঘটে রংপুরের
কাউনিয়া উপজেলায়।
ক্লুবিহীন এই হত্যাকাণ্ডের কোনো কূলকিনারা পাওয়া যাচ্ছিল না। আনুমানিক
২৫ বছর বয়সী ওই তরুণী ওই এলাকার না, শুধু এটুকুই নিশ্চিত হতে পেরেছিল
পুলিশ। অজ্ঞাতনামা লাশ হিসেবেই তাঁকে দাফন করা হয়। মেয়েটির খোঁজ নিতেও কেউ
কোনো দিন আসেনি পুলিশের কাছে। এ অবস্থায় মেয়েটিকে কেন হত্যা করা হয়েছে, কার
সঙ্গে মেয়েটির পরিচয় ছিল এমন কোনো তথ্য পাচ্ছিল না পুলিশ। তবে দেড় বছর পর
সেই হত্যা রহস্য উন্মোচন হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্য,
হত্যার অভিযোগে কছিম উদ্দিন (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কছিম উদ্দিনের স্বীকারোক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছে হত্যার কারণ। ওই ব্যক্তি
জানিয়েছে, বেশ কয়েক দিন একত্রে বসবাসের পর তিনি ওই তরুণীর কাছ থেকে সটকে
পড়তে চাইছিলেন। কিন্তু ওই তরুণী কিছুতেই পিছু ছাড়ছিল না। তাই ‘আপদ’ বিদায়
করতে হত্যা করেন।
দুই বছর পর হত্যা রহস্য উন্মোচন হলেও হতভাগ্য সেই
তরুণীর পরিচয় এখনো জানতে পারেনি পুলিশ। ওই ব্যক্তিও মেয়েটির নাম ‘রোজিনা’
ছাড়া তেমন কোনো তথ্য জানেন না। সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ‘সম্পর্ক’ রাখবেন
চিন্তা করে পরিচয় কখনো জানার চেষ্টাও করেননি।
যেভাবে হত্যারহস্য উদ্ঘাটন
কাউনিয়া উপজেলার কুর্শা
ইউনিয়নের কুর্শা গ্রামের কুর্শা বিলের ধানখেতে ২০১৬ সালের ৫ নভেম্বর এক
তরুণীর গলা ও পেটে-বুকে ছুরিকাঘাত করা লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকার লোকজন
থানার পুলিশকে খবর দেয়। ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কাউনিয়া থানার উপপরিদর্শক
(এসআই) শাহাদাত হোসেন ২০১৬ সালের ৫ নভেম্বর বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা
করেন। তখন মামলাটি তদন্ত করেন থানার এসআই হিল্লোল রায়। কিন্তু সাত মাসেও
তিনি হত্যারহস্য ও খুনিকে শনাক্ত করতে না পেরে মামলাটি হস্তান্তর করেন
রংপুর সিআইডি পুলিশকে। সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক এ কে এম নাজমুল কাদের
মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পান।
হত্যাকাণ্ডের শিকার তরুণীর পরিচয় উদ্ঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। হত্যার
অভিযোগে গ্রেপ্তার কছিম উদ্দিনের বাড়ি রংপুরের পীরগাছা উপজেলার কাউনিয়া
থানার বাগবাড়ি গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মৃত জফুর উদ্দিন। গ্রামের বাড়িতে
কছিম উদ্দিনের স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে থাকে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রংপুর সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক এ কে এম নাজমুল
কাদের বলেন, এটি ছিল ‘ক্লুলেস মার্ডার’। ঘটনার কোনো সাক্ষী বা
প্রত্যক্ষদর্শী ছিল না। কছিম উদ্দিন একাই এই হত্যা করেছেন বলে দাবি করেছেন।
হত্যার তদন্ত করতে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে অনেকটা নিশ্চিত হওয়া গিয়েছিল মেয়েটি
এই এলাকার নয়। তাই ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকার কারা রংপুরের বাইরে কাজ করেন,
তাঁদের নাম-ঠিকানা প্রথমে সংগ্রহ করা হয়। এরপর তাঁরা বাড়িতে আসামাত্র
গ্রাম পুলিশ ও এলাকার জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে ক্রমান্বয়ে
তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। একপর্যায়ে এক ব্যক্তি তথ্য দেন কছিম
উদ্দিন নামে একজনের সঙ্গে একদিন অপরিচিত এক নারীকে এলাকায় তিনি দেখেছিলেন।
পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা নিয়েও কছিম উদ্দিনের সঠিক অবস্থান নিশ্চিত হওয়া
যাচ্ছিল না। এ কারণে তাঁর গ্রামে আসার অপেক্ষায় থাকে পুলিশ। ১৩ মে রোববার
গ্রামে এলে কছিম উদ্দিকে আটক করে সিআইডি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি স্বীকার করেন তিনি একাই ওই তরুণীকে হত্যা করেন।
কেন এই হত্যা?
সিআইডির কর্মকর্তা নাজমুল কাদের
বলেন, ধরা পড়ার পর বিস্ময় প্রকাশ করে কছিম উদ্দিন বলেন, ‘স্যার, ওরে আমি
হত্যা করছি একাই। এটা জানে শুধু আল্লাহ, আমি আর অয় (নারী)। আপনি তা জানলেন
কেমন করে!’
গত মঙ্গলবার আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে কছিম উদ্দিন বলেন, মুন্সিগঞ্জে
একটি বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ট্রাক চালানোর সময় রোজিনা নামে পরিচয় দিয়ে
এক নারী হঠাৎ তাঁকে মুঠোফোনে ফোন দেন (রং নম্বর)। এরপর ওই নারীর সঙ্গে
তাঁর ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে। গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। ওই নারীর প্রকৃত পরিচয়
তিনি জানতেন না। তবে তাঁর বাড়ি ঢাকার আশুলিয়ার জিরানী বাজারে বলে তিনি
তাঁকে (কছিমকে) জানান। তখন কছিম উদ্দিন থাকতেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ
আর্ট স্কুল মোড়ের একটি ভাড়া বাসায়। একদিন ওই নারী তাঁর ওই বাসায় আসেন। এ
সময় তাঁরা বাসার অন্য লোকজনদের স্বামী-স্ত্রী বলে পরিচয় দেন। সেখানে ১৫ দিন
থাকার পর কছিম উদ্দিন ওই নারীকে নিয়ে গাজীপুরের শ্রীপুরের তাঁর এক
ভগ্নিপতির বাসায় ওঠেন। সেখানে পাঁচ দিন অবস্থান করে ওই নারীকে নিয়ে কছিম
উদ্দিন বাসে করে রংপুরে চলে আসেন। এরপর তিনি পীরগাছা উপজেলার সাতভিটা
গ্রামে তাঁর এক খালার বাসায় ওই নারীকে নিয়ে ওঠেন। সেখান থেকে ২০১৬ সালের ২
নভেম্বর তিনি তাঁর খালাতো এক ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে বিয়ের দাওয়াত খেতে যান।
ওই দিন সন্ধ্যার পর ওই নারীকে সঙ্গে নিয়ে নিজ বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে কছিম
উদ্দিন হেঁটে রওনা দেন। এরপর রাত আনুমানিক দুইটার দিকে কৌশলে ওই নারীকে ওই
বিলের মাঝখানে নিয়ে কোমর থেকে ছুরি বের করে গলার মাঝবরাবর আঘাত করেন। সঙ্গে
সঙ্গে মেয়েটি মাটিতে ঢলে পড়েন। এরপর পরনের ওড়না দিয়ে নাকমুখ চেপে তাঁকে
হত্যা করেন। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পরও তিনি ওই নারীর বুকের ডান দিকে
একাধিকবার ছুরি দিয়ে আঘাত করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা এ কে এম নাজমুল কাদের বলেন, কছিম উদ্দিন ছুরিটি রংপুরের
মডার্ন মোড়ের একটি দোকান থেকে কিনেছিলেন। ঢাকার আশুলিয়ার জিরানীর বাজারসহ
আশপাশের থানায় এবং নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে রোজিনার পরিচয় জানতে
খোঁজ করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর পরিবারের কোনো ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
নাজমুল
কাদের বলেন, ‘ওই তরুণীর পরিচয় উদ্ঘাটনে দেশের বিভিন্ন থানায় একাধিকবার
বেতারবার্তা পাঠিয়েছি। এখনো ওই নারীর পরিচয় পেতে চেষ্টা করছি।’
Saturday, May 19, 2018
Saturday, May 5, 2018
After 4 years, the body was buried
For more than four years, the body of the convict Hosne Ara (Nipa Rani), buried in the hospital's mortuary, was buried on Friday according to the rules of Islam. According to the order of the High Court, according to Islamic Shari'ah, his body was buried beside the husband's grave after the funeral prayer at the Kazipara graveyard at Ward no. 1 at Bodagarhi union under Doragar upazila of Nilphamari on Friday afternoon.
Imam Mohammad Rabiul Islam recited the funeral prayers. On April 12, a single bench of the High Court Justice Miftah Uddin Chowdhury ordered the burial of the converted nipper dead in accordance with the Muslim Sharia. On Thursday, the body of the body was buried on Friday when the copy of the court order reached the Deputy Commissioner.
Earlier on Friday, the body of Nipa Rani was taken to Rangpur Medical College Hospital from Himghar when she was brought to the house of a former UP member, Jahurul Islam, at East-Booragari Kazipara village under Boragari Union of the upazila. At that time, the body was buried beside the grave of his husband Humayun Kabir at the presence of the Upazila Executive Officer and Executive Magistrate, Umme Fatima, Police Officer in-Charge Moksed Ali, OC (investigation) Ibrahim Khalil.
Earlier, Nipa Rani's body arrived there to see a crowd of thousands of enthusiastic crowd gathered there. Especially the presence of women was visible. But they did not let anyone see the dead, they returned frustrated. Meanwhile, before the body of the burial, Hosne Arar's family was ordered to show the body, but they were not present at that time.
It is known in the case details, Nipa Rani Rai, daughter of Akshay Kumar Rai of Bamunia union of the Domar upazila of Nilphamari district, has a love relationship with Humayun Kabir Laju, son of former UP member Jahurul Islam.
On October 25, 2013, they gave two lakhs 1 thousand 5 hundred rupees to the Nilphamari Notary Public in the affidavit to marry Mohar. Earlier, Nipari converted to Islam and converted to Islam. Nipa Rani's new name was Hoshen Ara Begum (Liju).
Meanwhile, on October 28, 2013, Nipar's father Akshay Kumar filed a plagiarist case against Humayun Kabir Laiju and his father in the court. He was arrested in the case of Laju and sent to jail. At that time Nipa appeared before the court in court and filed a marriage papers. As a result, the court dismissed the abduction case.
Then the girl's father appealed to the girl to be an aged adult. Then the court sent the application to Rajshahi safe home for physical examination. On 14 January 2014, Humayun Kabir Lajoo became sick due to an unknown reason while returning home on a train with Nipar father from Rajshahi. When he was taken ill at Rangpur Medical Hospital, the doctor declared him dead.
The body was brought to Domar Police Station Liju awoke while taking the body for the autopsy. He died shortly after taking him to local Bodhagari Health Complex.
On seeing the news of her husband's death, Nipa kept her father clever and kept her trapped in her house. Finally, on March 10, 2014 Nipa committed suicide due to poison in husband's death.
After this, the father of the father, Jahurul Islam, and his father Akshay Kumar filed a petition in court according to their respective religion.
In this condition, the body of Nipa Rani was found in the mortuary of Rangpur Medical College Hospital for more than four years. After long legal battle, on April 12 this year, the Nipar body was ordered by the Islamic Shari'a to bury the High Court.
Imam Mohammad Rabiul Islam recited the funeral prayers. On April 12, a single bench of the High Court Justice Miftah Uddin Chowdhury ordered the burial of the converted nipper dead in accordance with the Muslim Sharia. On Thursday, the body of the body was buried on Friday when the copy of the court order reached the Deputy Commissioner.
Earlier on Friday, the body of Nipa Rani was taken to Rangpur Medical College Hospital from Himghar when she was brought to the house of a former UP member, Jahurul Islam, at East-Booragari Kazipara village under Boragari Union of the upazila. At that time, the body was buried beside the grave of his husband Humayun Kabir at the presence of the Upazila Executive Officer and Executive Magistrate, Umme Fatima, Police Officer in-Charge Moksed Ali, OC (investigation) Ibrahim Khalil.
Earlier, Nipa Rani's body arrived there to see a crowd of thousands of enthusiastic crowd gathered there. Especially the presence of women was visible. But they did not let anyone see the dead, they returned frustrated. Meanwhile, before the body of the burial, Hosne Arar's family was ordered to show the body, but they were not present at that time.
It is known in the case details, Nipa Rani Rai, daughter of Akshay Kumar Rai of Bamunia union of the Domar upazila of Nilphamari district, has a love relationship with Humayun Kabir Laju, son of former UP member Jahurul Islam.
On October 25, 2013, they gave two lakhs 1 thousand 5 hundred rupees to the Nilphamari Notary Public in the affidavit to marry Mohar. Earlier, Nipari converted to Islam and converted to Islam. Nipa Rani's new name was Hoshen Ara Begum (Liju).
Meanwhile, on October 28, 2013, Nipar's father Akshay Kumar filed a plagiarist case against Humayun Kabir Laiju and his father in the court. He was arrested in the case of Laju and sent to jail. At that time Nipa appeared before the court in court and filed a marriage papers. As a result, the court dismissed the abduction case.
Then the girl's father appealed to the girl to be an aged adult. Then the court sent the application to Rajshahi safe home for physical examination. On 14 January 2014, Humayun Kabir Lajoo became sick due to an unknown reason while returning home on a train with Nipar father from Rajshahi. When he was taken ill at Rangpur Medical Hospital, the doctor declared him dead.
The body was brought to Domar Police Station Liju awoke while taking the body for the autopsy. He died shortly after taking him to local Bodhagari Health Complex.
On seeing the news of her husband's death, Nipa kept her father clever and kept her trapped in her house. Finally, on March 10, 2014 Nipa committed suicide due to poison in husband's death.
After this, the father of the father, Jahurul Islam, and his father Akshay Kumar filed a petition in court according to their respective religion.
In this condition, the body of Nipa Rani was found in the mortuary of Rangpur Medical College Hospital for more than four years. After long legal battle, on April 12 this year, the Nipar body was ordered by the Islamic Shari'a to bury the High Court.
৪ বছর পর লাশ দাফন
আইনী জটিলতায় চার বছরের বেশি সময় হাসপাতালের হিমঘরে থাকা ধর্মান্তরিত
হোসনে আরার (নীপা রানী) লাশ শুক্রবার ইসলাম ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী দাফন করা
হয়েছে। উচ্চ আদালতের নির্দেশে ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক শুক্রবার বিকাল ৩টার
দিকে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের১নং ওয়ার্ড কাজীপাড়া
কবরস্থানে জানাযার নামাজ শেষে স্বামীর কবরের পার্শ্বে তার লাশ দাফন করা হয়।
জানাযার নামাজ পড়ান ইমাম মোঃ রবিউল ইসলাম। ১২ এপ্রিল হাইকোর্টের বিচারপতি মোঃ মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরীর একক বেঞ্চ ধর্মান্তরিত নিপার লাশ মুসলিম শরীয়ত মোতাবেক দাফনের নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার আদালতের আদেশের কপি জেলা প্রশাসকের হাতে পৌছলে শুক্রবার লাশ দাফন করা হয়।
এর আগে আজ শুক্রবার রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘড় থেকে পুলিশি পাহারায় দুপুরে নিপা রাণীর লাশ উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের পূর্ব-বোড়াগাড়ী কাজীপাড়া গ্রামে তার শ্বশুর সাবেক ইউপি সদস্য জহুরুল ইসলামের বাড়ীতে আনা হয়। এসময় সেখানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোছাঃ উম্মে ফাতিমা, থানা অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী,ওসি(তদন্ত) ইব্রাহীম খলিল উপস্থিতিতে থেকে লাশ তার স্বামী হুমায়ুন কবির লাজুর কবরের পাশে দাফন করা হয়।
এর আগে নিপা রাণীর লাশ সেখানে পৌছলে তা এক নজর দেখার জন্য হাজারো উৎসুক জনতা সেখানে ভীড় জমায়। বিশেষ করে মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে কাউকে লাশ দেখতে না দেয়ায় তারা হতাশ হয়ে ফিরে যান। এদিকে লাশ দাফনের পুর্বে হোসনে আরার পরিবারকে লাশ দেখানোর আদালতের নির্দেশ থাকলেও তারা সে সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন না।
মামলার বিবরণে যানা যায়, নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার বামুনিয়া ইউনিয়নের অক্ষয় কুমার রায়ের মেয়ে নিপা রাণী রায়ের সাথে পার্শ্ববর্তী বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য জহুরুল ইসলামের ছেলে হুমায়ুন কবির লাজুর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।
২০১৩ সালের ২৫ অক্টোবর তারা দু’জন নীলফামারী নোটারি পাবলিকে এফিডেভিটের মাধ্যমে ২লক্ষ ১ হাজার ৫শত ১টাকা দেন মোহরে বিয়ের করেন। এর আগে নিপারানী ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে। সেখানে নিপা রানীর নতুন নাম দেয়া হয় হোসনে আরা বেগম (লাইজু)।
এদিকে ২০১৩ সালে ২৮ অক্টোবর নিপার বাবা অক্ষয় কুমার বাদী হয়ে আদালতে হুমায়ুন কবির লাইজু ও তার পবিারের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়ের করেন। সে মামলায় লাইজুকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে প্রেরন করা হয়েছিল। সে সময় বিয়ের স্বপক্ষে কাগজপত্রসহ আদালতে হাজির হয়ে জবানবন্দি দেয় নিপা। ফলে আদালত অপহরণ মামলাটি খারিজ করে দেন।
এরপর মেয়ের বাবা মেয়েকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক দাবি করে আপিল করে। তখন আদালত আবেদন আমলে নিয়ে মেয়েটিকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য রাজশাহী সেফ হোমে পাঠিয়ে দেয়। নিপাকে সেফ হোমে রেখে ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারি হুমায়ুন কবির লাজু রাজশাহী থেকে নিপার বাবার সাথে ট্রেনে বাড়ী ফেরার সময় অজ্ঞাত কারনে অসুস্থ হয়ে পড়ে। অসুস্থ অবস্থায় তাকে রংপুর মেডিক্যেল হাসপাতালে নেওয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
লাশ নিয়ে আসা হয় ডোমার থানায়। ময়না তদন্তের জন্য লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় জেগে উঠে লাইজু। তড়িঘড়ি করে তাকে স্থানীয় বোড়াগাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু ঘটে।
স্বামীর মৃত্যুর খবর পেয়ে তাকে দেখতে আশার পথে নিপাকে তার বাবা চালাকি করে নিজ বাড়ীতে নিয়ে গিয়ে আটকে রাখেন। অবশেষে স্বামীর মৃত্যু মেনে নিতে না পেরে ২০১৪ সালের ১০ মার্চ নিপা বিষপানে আত্মহত্যা করে।
এর পর লাশের সৎকারের দাবীতে নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী আদালতে আবেদন করেন শ্বশুর জহুরুল ইসলাম ও অপরদিকে মেয়ের বাবা অক্ষয় কুমার।
এ অবস্থায় ৪ বছরের বেশি সময় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে পড়ে থাকে নিপা রাণীর লাশ। দীর্ঘদিন আইনী লড়াই শেষে চলতি বছরের ১২ এপ্রিল নিপার লাশ ইসলামী শরিয়া মতে দাফনের নির্দেশ দেয় উচ্চ আদালত।
জানাযার নামাজ পড়ান ইমাম মোঃ রবিউল ইসলাম। ১২ এপ্রিল হাইকোর্টের বিচারপতি মোঃ মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরীর একক বেঞ্চ ধর্মান্তরিত নিপার লাশ মুসলিম শরীয়ত মোতাবেক দাফনের নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার আদালতের আদেশের কপি জেলা প্রশাসকের হাতে পৌছলে শুক্রবার লাশ দাফন করা হয়।
এর আগে আজ শুক্রবার রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘড় থেকে পুলিশি পাহারায় দুপুরে নিপা রাণীর লাশ উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের পূর্ব-বোড়াগাড়ী কাজীপাড়া গ্রামে তার শ্বশুর সাবেক ইউপি সদস্য জহুরুল ইসলামের বাড়ীতে আনা হয়। এসময় সেখানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোছাঃ উম্মে ফাতিমা, থানা অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী,ওসি(তদন্ত) ইব্রাহীম খলিল উপস্থিতিতে থেকে লাশ তার স্বামী হুমায়ুন কবির লাজুর কবরের পাশে দাফন করা হয়।
এর আগে নিপা রাণীর লাশ সেখানে পৌছলে তা এক নজর দেখার জন্য হাজারো উৎসুক জনতা সেখানে ভীড় জমায়। বিশেষ করে মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে কাউকে লাশ দেখতে না দেয়ায় তারা হতাশ হয়ে ফিরে যান। এদিকে লাশ দাফনের পুর্বে হোসনে আরার পরিবারকে লাশ দেখানোর আদালতের নির্দেশ থাকলেও তারা সে সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন না।
মামলার বিবরণে যানা যায়, নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার বামুনিয়া ইউনিয়নের অক্ষয় কুমার রায়ের মেয়ে নিপা রাণী রায়ের সাথে পার্শ্ববর্তী বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য জহুরুল ইসলামের ছেলে হুমায়ুন কবির লাজুর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।
২০১৩ সালের ২৫ অক্টোবর তারা দু’জন নীলফামারী নোটারি পাবলিকে এফিডেভিটের মাধ্যমে ২লক্ষ ১ হাজার ৫শত ১টাকা দেন মোহরে বিয়ের করেন। এর আগে নিপারানী ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে। সেখানে নিপা রানীর নতুন নাম দেয়া হয় হোসনে আরা বেগম (লাইজু)।
এদিকে ২০১৩ সালে ২৮ অক্টোবর নিপার বাবা অক্ষয় কুমার বাদী হয়ে আদালতে হুমায়ুন কবির লাইজু ও তার পবিারের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়ের করেন। সে মামলায় লাইজুকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে প্রেরন করা হয়েছিল। সে সময় বিয়ের স্বপক্ষে কাগজপত্রসহ আদালতে হাজির হয়ে জবানবন্দি দেয় নিপা। ফলে আদালত অপহরণ মামলাটি খারিজ করে দেন।
এরপর মেয়ের বাবা মেয়েকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক দাবি করে আপিল করে। তখন আদালত আবেদন আমলে নিয়ে মেয়েটিকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য রাজশাহী সেফ হোমে পাঠিয়ে দেয়। নিপাকে সেফ হোমে রেখে ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারি হুমায়ুন কবির লাজু রাজশাহী থেকে নিপার বাবার সাথে ট্রেনে বাড়ী ফেরার সময় অজ্ঞাত কারনে অসুস্থ হয়ে পড়ে। অসুস্থ অবস্থায় তাকে রংপুর মেডিক্যেল হাসপাতালে নেওয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
লাশ নিয়ে আসা হয় ডোমার থানায়। ময়না তদন্তের জন্য লাশ নিয়ে যাওয়ার সময় জেগে উঠে লাইজু। তড়িঘড়ি করে তাকে স্থানীয় বোড়াগাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু ঘটে।
স্বামীর মৃত্যুর খবর পেয়ে তাকে দেখতে আশার পথে নিপাকে তার বাবা চালাকি করে নিজ বাড়ীতে নিয়ে গিয়ে আটকে রাখেন। অবশেষে স্বামীর মৃত্যু মেনে নিতে না পেরে ২০১৪ সালের ১০ মার্চ নিপা বিষপানে আত্মহত্যা করে।
এর পর লাশের সৎকারের দাবীতে নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী আদালতে আবেদন করেন শ্বশুর জহুরুল ইসলাম ও অপরদিকে মেয়ের বাবা অক্ষয় কুমার।
এ অবস্থায় ৪ বছরের বেশি সময় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে পড়ে থাকে নিপা রাণীর লাশ। দীর্ঘদিন আইনী লড়াই শেষে চলতি বছরের ১২ এপ্রিল নিপার লাশ ইসলামী শরিয়া মতে দাফনের নির্দেশ দেয় উচ্চ আদালত।
আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, হাওয়াই দ্বীপে জরুরি অবস্থা ১৭শ’ লোককে সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের
মাউন্ট কিলাউয়া আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে লাভা উদগীরণ শুরু হওয়ায় জরুরি
অবস্থা জারি করে স্থানীয়দের সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। হাওয়াইয়ের ‘বিগ আইল্যান্ডে’
প্রায় ১ হাজার ৭শ’ মানুষকে বাধ্যতামূলকভাবে সরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
খবর বিবিসি’র
স্থানীয়
প্রত্যক্ষদর্শীদের মধ্যে একজন বলেন, মাউন্ট কিলাউয়ার জ্বালামুখ দিয়ে লাভা
উদগীরণ শুরু হয়ে গেছে এবং তিনি আগুনে রাস্তা তৈরি করে লাভার স্রোত নিচে
নামতে দেখেছেন। তিনি সালফার এবং গাছগাছালি পোড়ার গন্ধ পেয়েছেন বলেও জানান।
গত
কয়েকদিন ধরে হাওয়াই দ্বীপে বেশ কয়েক দফা ভূমিকম্প হয়। আমেরিকান রেডক্রস
থেকে সেখানে একটি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। উদ্ধার কাজে সহায়তার জন্য এরই
মধ্যে হাওয়াই ন্যাশনাল গার্ড কাজ শুরু করেছে বলে জানান গভর্নর ডেভিড আইজিই।
এর আগে গত সপ্তাহের শুরুর দিকে ‘পুও’ নামের
একটি আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ ভেঙে পড়ে। এর ফলে পর্বত বেয়ে লাভা জনবহুল ওই
এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
Tuesday, May 1, 2018
তাজমহল ইজারা দিচ্ছে ভারত
মুঘল
সম্রাট শাহজাহানের অমর সৃষ্টি তাজমহল। পৃথিবীর অন্যতম আশ্চার্য তাজমহলকে
এবার ইজারা দিতে চাইছে ভারতের ক্ষমতাসীন মোদি প্রশাসন। দেশটির ঐতিহ্য
সংরক্ষণ কর্মীদের অভিযোগ ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র আগ্রার তাজমহলকে বেসরকারি
খাতে ইজারা দেয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটির ক্ষমতাসীন সরকার।
সম্প্রতি
ভারত সরকার ঐতিহাসিক স্থাপনা বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়ার একটি প্রকল্প চালু
করেছে। তার আওতায় সম্রাট শাহজাহানের তৈরি তাজমহল দেখভাল করার জন্য কোনো
বেসরকারি কোম্পানির হাতে ছেড়ে দেয়া হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিরোধী
দলগুলোর পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, মোদি সরকার ঐতিহাসিক স্থাপনা ইজারা
দেয়ার যে পরিকল্পনা নিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে ৯৫টি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে।
ভারতের
পর্যটন মন্ত্রনালয় শনিবার ঘোষণা করেছেন, সতেরো শতকের নির্মিত দিল্লির রেড
ফোর্ড ২৫ কোটি রুপির বিনিময়ে ডালমিয়া ভারত গ্রুপকে ইজারা দেয়া হয়েছে। পাঁচ
বছরের জন্য এই চুক্তি করা হয়েছে। এই চুক্তিতে অন্ধ্রপ্রদেশের একটি দুর্গও
রয়েছে।
বেসরকারি
খাতে ছেড়ে দেয়ার তালিকায় জাতিসংঘের শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা
ইউনেস্কো স্বীকৃত দুটি ঐতিহাসিক স্থাপনা তাজমহল ও দ্বাদশ শতকের কুতুব
মিনারও রয়েছে। রেড ফোর্ড মোগল সম্রাট শাহজাহানের আমলে ১৬৩৯ সালের নির্মিত
হয়। ইউনেস্কো স্বীকৃত ঐতিহাসিক স্থাপনা এটি। প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবসে
এখানে কুচকাওয়াজ ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এখান
থেকেই বক্তব্য দেন।যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইজারার আওতায় এসব
কোম্পানি শুধু ঐতিহাসিক স্থাপনার উন্নয়ন কাজ, পর্যটক টানা এবং ব্যবস্থাপনার
দায়িত্ব পালন করবে।
Taj Mahal lease India
Mughal Emperor Shahjahan's immortal creation Taj Mahal India's ruling Modi administration wants to lease Taj Mahal to one of the world's most astute people. The country's ruling conservation workers are planning to lease the Taj Mahal in the historic tourism center of Agra in the private sector, the country's ruling government is planning to lease it to private sector.
Recently, the Indian government has launched a project to release the historic establishment in the private sector. Under him, the Taj Mahal created by Emperor Shahjahan is expected to be handed over to a private company to look after him.
Opposition parties have alleged that the Modi government has planned to lease the historic establishment, there are 95 tourist centers.
India's tourism ministry announced on Saturday that Delhi-based Red Ford, which has been leased to Dalmia Bhartia Group, for 25 crores rupees in Delhi, built in the seventeenth century. This agreement has been made for five years. This agreement also has a fort in Andhra Pradesh.
Unesco-recognized two historic establishments, the Taj Mahal and the Qutub Minar of the 12th Century, also include the United Nations Educational and Culture Organization in the list of private sector releases. Red Ford Mughal emperor Shahjahan was formed in 1639. It is a UNESCO recognized historic establishment. Every year on the Independence Day, the parade and national flag are hoisted here. The Indian Prime Minister spoke from here. However, it has been said by the government that under these jurisdictions, these companies will only carry out the responsibility of development work, tourism and management of historical installations.
Recently, the Indian government has launched a project to release the historic establishment in the private sector. Under him, the Taj Mahal created by Emperor Shahjahan is expected to be handed over to a private company to look after him.
Opposition parties have alleged that the Modi government has planned to lease the historic establishment, there are 95 tourist centers.
India's tourism ministry announced on Saturday that Delhi-based Red Ford, which has been leased to Dalmia Bhartia Group, for 25 crores rupees in Delhi, built in the seventeenth century. This agreement has been made for five years. This agreement also has a fort in Andhra Pradesh.
Unesco-recognized two historic establishments, the Taj Mahal and the Qutub Minar of the 12th Century, also include the United Nations Educational and Culture Organization in the list of private sector releases. Red Ford Mughal emperor Shahjahan was formed in 1639. It is a UNESCO recognized historic establishment. Every year on the Independence Day, the parade and national flag are hoisted here. The Indian Prime Minister spoke from here. However, it has been said by the government that under these jurisdictions, these companies will only carry out the responsibility of development work, tourism and management of historical installations.
টেস্টে প্রথমবারের মতো ৮ নম্বরে বাংলাদেশ
দীর্ঘদিন
ধরে টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে নয় নম্বরে ছিল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পেছনে
ফেলে এবার টাইগাররা টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ৮ নম্বরে ওঠে এসেছে। বিশ্ব
ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসিসির
টুইটার পেজে নতুন র্যাঙ্কিংয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়। সেই তালিকার সঙ্গে
সংস্থাটির পেজে উল্লেখ করা হয়, টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষেই ভারত, ওয়েস্ট
ইন্ডিজকে ছাড়িয়ে ৮-এ ওঠল বাংলাদেশ। নতুন র্যাঙ্কিং অনুযায়ী বাংলাদেশের
রেটিং পয়েন্ট ৭৫। অপরদিকে ৬৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ৯ নম্বরে নেমে গেছে
ক্যারিবীয়রা।
Subscribe to:
Posts (Atom)